প্রাথমিক ভাষ্যঃ একাত্তরের ঘাতক দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে যে রায় দিয়েছিলো গত ২৮ শে ফেব্রুয়ারী। ২০১৩ সালে সেই মামলাটির উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ শে মার্চে সাঈদীর আইনজীবিরা বাংলাদেশ সূপ্রীম কোর্টের আপীলেট ডিভিশানে আপীল করেন। অবশ্য যেসব বিষয়ে সাঈদীর শাস্তি প্রদিত হয়নি ট্রাইবুনাল থেকে এবং যেসব সিদ্ধান্তের ব্যাপারে তাঁদের আপত্তি ছিলো সেসব বিষয়ে ন্যায় বিচার পাবার উদ্দেশ্যে রাষ্ট্র পক্ষও আরেকটি পৃথক আপীল করেন ২৮ শে মার্চ ২০১৩ তারিখে।
Sunday 27 April 2014
Thursday 10 April 2014
সাঈদীর ডকুমেন্ট জালিয়াতি ও অবৈধ কর্মকান্ডের সকল ইতিহাস
আপনারা এরি মধ্যে সকলেই জানেন যে ১৯৭১ সালের নরঘাতক, খুনী, ধর্ষক, গণহত্যাকারী দেলু কিংবা দেইল্লা রাজাকারের ফাঁসীর আদেশ হয়েছে। এই আদেশ হয়েছে ১৯৭১ সালে তার সকল ঘৃণ্য কর্মকান্ডের জন্য। নীচে ১৯৭১ সালে দেলু রাজাকারের সকল কর্মকান্ডের একটি সার সংক্ষেপ নীচে ছবিতে প্রকাশ করা হোলো।
নাম জালিয়াতিঃ
দেইল্লার এইসব কর্মকান্ডের বিচার যখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের ট্রাইবুনাল-১ এ চলছিলো তখন দেইল্লা রাজাকারের আইনজীবিরা ট্রাইবুনালে প্রমাণ করবার চেষ্টা করছিলো যে একাত্তর সালের যে দেলু শিকদার বা দেইল্লা রাজাকারের কথা অভিযোগে বলা হচ্ছে সেই ব্যাক্তি আর বর্তমানের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এক ব্যাক্তি নয়। এই প্রমাণ করবার চেষ্টা হিসেবে দেলু রাজাকার আদালতে এও বলেছে যে তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট যদি দেখা হয় তবে সেখানে তার নাম দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী লেখা রয়েছে। সুতরাং অভিযোগের দেলু বা দেইল্লা রাজাকার সে নয় বরং ভিন্ন ব্যাক্তি।
নাম জালিয়াতিঃ
দেইল্লার এইসব কর্মকান্ডের বিচার যখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের ট্রাইবুনাল-১ এ চলছিলো তখন দেইল্লা রাজাকারের আইনজীবিরা ট্রাইবুনালে প্রমাণ করবার চেষ্টা করছিলো যে একাত্তর সালের যে দেলু শিকদার বা দেইল্লা রাজাকারের কথা অভিযোগে বলা হচ্ছে সেই ব্যাক্তি আর বর্তমানের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো দেলোয়ার হোসেন সাঈদী এক ব্যাক্তি নয়। এই প্রমাণ করবার চেষ্টা হিসেবে দেলু রাজাকার আদালতে এও বলেছে যে তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট যদি দেখা হয় তবে সেখানে তার নাম দেলোয়ার হোসেইন সাঈদী লেখা রয়েছে। সুতরাং অভিযোগের দেলু বা দেইল্লা রাজাকার সে নয় বরং ভিন্ন ব্যাক্তি।
Subscribe to:
Posts (Atom)