শাহীদ চৌধুরী ভার্চুয়াল লাইফে আমার পরিচিত ছোট ভাই।
সাম্প্রতিক সময়ে যে প্রশ্নগুলো উত্থিত হয়েছে সে প্রেক্ষিতের নানা ঘটনা-দূর্ঘটনায় আমি তাঁকে আনফ্রেন্ড
করেছি। এই লেখার পরবর্তী কথাগুলো বলবার আগে শাহীদকে আমি জানিয়ে রাখি- শাহীদ,
আনফ্রেন্ড করা মানেই আপনাকে ঘৃণা কিংবা অপছন্দ করি তা না। আনফ্রেন্ড করবার অন্য
আরেকটা মানেও রয়েছে। সেটি হচ্ছে আপনি আপনার জগতে ভালো থাকেন, আমি থাকি আমার জগতে।
আমাদের চিন্তার পার্থক্য রয়েছে এবং সেই সূত্রে সংঘাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আমি প্রিয়
মানুষগুলোর সাথে এই সংঘাত এড়াতে চাই। এজন্যই আমি মাঝে মাঝে অতন্ত বিনয়ী উপায়গুলোর
একটি, এই আনফ্রেন্ড করে নীরবে সরে যাওয়াকে বেছে নেই। কিন্তু আমাদের যে সরল রৈখিক
পথ কিংবা মুক্তিযুদ্ধের যে স্পিরিট কিংবা একটা চমৎকার বাংলাদেশ দেখতে চাইবার যে
স্পিরিট সেটা অক্ষুন্ন থাকুক।
Thursday 25 September 2014
Friday 5 September 2014
ক্যাম্বোডিয়া এবং বাংলাদেশের ট্রাইবুনালের তুলনামূলক আলোচনাঃ জিয়া হাসানের লেখার প্রেক্ষিতে আমার উত্তর
শুরুর কয়েকটি কথাঃ
গত ৮-ই অগাস্ট জিয়া হাসান ভাই ফেসবুকে একটি নোট লিখেন। নোটের শিরোনাম ছিলো “মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার কম্বোডিয়া এবং বাংলাদেশের একটা তুলনা”। ব্যক্তিগত ভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনের ব্যাপারে আমার একধরনের তীব্র আগ্রহ রয়েছে এবং বাংলাদেশে চলমান আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত নিয়ে যেহেতু আমি নিয়মিত লিখবার চেষ্টা করি এবং গবেষনা করবার চেষ্টা করি সেহেতু খুব স্বাভাবিক ভাবেই জিয়া ভাইয়ের উল্লেখিত শিরোনামে লেখাটি আমাকে আগ্রহী করে তোলে। ইনফ্যাক্ট বাংলাদেশে চলমান আন্তর্জাতিক আদালত নিয়ে যে কোনো লেখাই আমাকে সব সময় টানে এবং পড়বার, চিন্তা করবার আগ্রহ যোগায়।
Subscribe to:
Posts (Atom)